MD Yunus :- পূর্ববর্তী শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর থেকেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে অন্তর্বর্তী মোহাম্মদ ইউনুসের আইন কানুন দেশে তোলপাড় তৈরি করেছে । অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়ম অনুযায়ী দেশের সমস্ত মুক্তিযুদ্ধ বিশ্বাসী বিচারপতিদেরকে বাতিল করা হয় । সেই পদগুলিতে পরবর্তীকালে বেছে বেছে দেশের জঙ্গি সংগঠনের সদস্য, পাকিস্তানি গুপ্তচর, আইএসআই পন্থী, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী ও পাকিস্তানি সহ মার্কিন দালালদেরকে এক এক করে নিয়োগ করা হচ্ছে ।
শেখ হাসিনা সরকারের পর অন্তর্বর্তী মোহাম্মদ ইউনুস সরকারের সিদ্ধান্তে দেশের সমস্ত মুক্তিযুদ্ধ বিশ্বাসী সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত করে তাদেরকে আসামী হিসেবে ঘোষণা করার পাশাপাশি তাদের সরকারি সমস্ত পরিচয়পত্র বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে । ইতিমধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের এইরূপ কার্যক্রম খবর মাধ্যমে জানাজানি হওয়ার পর থেকেই দেশের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বাংলাদেশকে বাঙ্গিস্তানে পরিণত করার চেষ্টায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন ।
পূর্ববর্তী সরকারের তুলনায় বাংলাদেশের বর্তমানে যে অন্তর্বর্তী সরকার রয়েছে, তাদের মধ্যে কোন সদস্যই মুক্তিযুদ্ধের বিশ্বাসী নয় । এমনকি ভবিষ্যতে মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী কোন সদস্যই যাতে বাংলাদেশে না থাকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া নিচ্ছেন । যার জন্য 2024 সালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার Muhammad Yunusকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চিহ্নিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ।
“সংখ্যালঘুদের আশঙ্কা দূর করতে দ্রুত সমাধানের আহ্বান বাংলাদেশ সরকারের !”
এরপর মোল্লা ইউনুস তার এক অনুমোদনে বলেন, পূর্ববর্তী সরকার থাকাকালীন 1971 সালে ভারতের সাহায্য নিয়ে যারা পাকিস্থানকে দুই ভাগে ভাগ করার সিদ্ধান্তে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদেরকে অর্থাৎ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে ‘জাতির পিতা’ হিসেবে চিহ্নিত করা একেবারেই ভুল সিদ্ধান্ত । তাই এই পরিপ্রেক্ষিতে অংশগ্রহণকারী মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী সদস্যরা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে কোন পদেই সামিল হতে পারবেন না ।
বাংলাদেশে যে সমস্ত মুক্তিযুদ্ধের বিশ্বাসী সদস্যরা রয়েছে তারা নিজেদের বেআইনি মূলক কার্যক্রম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চ্যালেঞ্জ দেখিয়ে বাংলাদেশের শীর্ষ আদালত কিংবা সুপ্রিমকোর্টে কোনরকম মামলা দায়ের করতে পারবে না । অন্তর্বর্তী সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পরিবর্তে দেশের সুপ্রিমকোর্ট বা কোন কর্তৃপক্ষ অবৈধ বা বাতিল বলে ঘোষণা করতে পারবে না । এমনকি রাজনীতি ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের ইচ্ছেমতো সংবিধানের ক্ষমতায় থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদ ।
“খালিস্তানিরা শিখ সমাজের প্রকৃত প্রতিনিধি নন !” মোদির কূটনৈতিক চাপে নতি স্বীকার ট্রুডোর !