
India’s Longest Tunnel :- ইতিমধ্যেই ভারত পশ্চিমবঙ্গের মাঝপথ বরাবর এক ট্রেনবিহীন শহরের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে চলেছে । তাই আগামী দিনে আপনারা যদি এই শহরের রেলপথে পৌঁছতে চান, তাহলে পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে ই যাতায়াত করতে হবে । যদিও এই যাত্রাপথ অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং এবং দুর্গমপূর্ব । এই সড়কপথে পাহাড়ি রাস্তা, গভীর খাদ, নদী এবং পাহাড় অতিক্রম করেই পৌঁছতে হবে ।
এক ট্রেনযাত্রায় প্রায় 38 কিলোমিটারের বেশি পথ সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে হয় । এছাড়াও, এই রেলপথে 13টি নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে । এই দুর্গম শহরটি বাংলার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে, যার মাধ্যমে আগে শুধুমাত্রই সড়কপথ দিয়ে পৌঁছানো যেত । কিন্তু এবার রেলপথের মাধ্যমে এই দুর্গম অঞ্চলেও পৌঁছানো সম্ভব হবে ।
এই রেলপথটি দার্জিলিংয়ের সেবক এবং সিকিমের রংপোকে সংযুক্ত করেছে । যার ফলে গ্যাংটকের সঙ্গেও যোগাযোগ আরও সহজ ও দ্রুততর হবে । প্রকল্পটি দুর্গমতার বাধা অতিক্রম করে অঞ্চলটির উন্নয়ন ও সংযোগকে নতুন মাত্রা দিচ্ছে । যদিও যাত্রাপথটি নেহাত সহজ হবে না । মহাকুম্ভের যাত্রা পথে স্পেশাল 3 বন্দেভারত এক্সপ্রেস, টিকিট কত? কোন রুটে ছুটছে?
যার জন্য এই দুর্গম পথ অতিক্রম করতে গিয়ে নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে (NFR) 14টি সুড়ঙ্গ তৈরি করছে । যেগুলির মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘ সুড়ঙ্গটি 5.3 কিলোমিটার দীর্ঘ । যদিও এই যাত্রাপথ অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং এবং দুর্গমপূর্ব । তাই এই সড়কপথে পাহাড়ি রাস্তা, গভীর খাদ, নদী এবং পাহাড় অতিক্রম করেই পৌঁছতে হবে ।
বিশেষত সেবক ও রংপোকে সংযুক্ত করতে মোট 44.96 কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে । এই রেলপথের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ, প্রায় 38.65 কিলোমিটার, 14টি সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করবে । অর্থাৎ, এই রেলপথের সিংহভাগই সুড়ঙ্গের ভিতর দিয়ে যাবে, যা এই প্রকল্পকে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং এবং প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত করে তুলবে । পুনরায় চীনের 36টি অ্যাপের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ভারত! পেছনের কারণ ও প্রভাব জানেন কী?
এই যাত্রাপথে মোট 5টি স্টেশন থাকবে, যেখানে যাত্রীরা সকলপ্রকার সুবিধা পাবেন । এছাড়াও, ট্রেন যাতায়াতের জন্য 13টি বড় ব্রিজ এবং 9টি ছোট ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে ।
Leave a Reply