Bangladesh Chhatra League :- মোহাম্মদ ইউনূসের করা পদক্ষেপ ! বাংলাদেশ ছাত্র লীগের কোন সদস্য চাকরি পাবেন না !

Bangladesh Chhatra League

Bangladesh Chhatra League :- বাংলাদেশের গণবিক্ষোভ আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনা দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর তার আওয়ামী লীগ দলের নেতাদের ওপর প্রতিনিয়ত নির্যাতনমূলক হামলার বহু ঘটনা সামনে ফুটে আসে । এরই মাঝে বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার প্রধান মহম্মদ ইউনুসের দাবিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কোন ছাত্রলীগের সদস্য রাজ্যে চাকরি করতে পাবেন না ।

গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আসিফ মোহাম্মদ সজীব জানিয়েছেন, বর্তমানে বাংলাদেশের রাজ্যগুলিতে যে সমস্ত বিভাগে আওগামী লীগ দলের সদস্যরা চাকরি করছেন, তাদেরকেও চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হবে । মোহাম্মদ ইউনূসের উক্ত সিদ্ধান্তে দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ দলের নানান ধরনের প্রতিবাদী মিছিল চালু হয়েছে ।

বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি সরকার শেখ হাসিনার দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর তার তৈরি আওয়ামী দল প্রতিনিয়ত বর্তমান বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি সরকারের অধীনে বিভিন্ন হামলার শিকার হচ্ছেন । ইউনুস সরকার প্রতিনিয়ত আওগামী লীগের নেতাদের ওপর হত্যা, খুন, গণহত্যামূলক মিথ্যে মামলা সৃষ্টি করে । এই পরিস্থিতিতে Chhatra League গত বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ‘ঝটিকা’ মিছিল শুরু করে । এরপরই দুপুর বেলা থেকেই এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে চুপ হয়ে যান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অধ্যাপক হাসনাত আব্দুল্লাহ । সারাদিনব্যাপী চলতে থাকে সেই আন্দোলন । দিনের শেষে রাতে ছাত্রলীগের দলকে এই সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলনে নিষিদ্ধ করা হয় ।

বিগত 9 ঘণ্টা ধরে শাহবাগ মোড়ে আউটসোরসিং কর্মীদের পথ অবরোধ !

বুধবারের ‘ঝটিকা’ আন্দোলনের পরদিন বৃহস্পতিবার ভোরবেলায় তারও একটি আন্দোলন শুরু করে আওয়ামী লীগের দল, তাদের এই আন্দোলন মোঃ ইউনুসের বাসভবন 31 নম্বর সড়ক বরাবর ধানমন্ডি রোডের পুড়িয়ে যাওয়া বাড়ির সামনে দিয়ে শুরু হয় । আন্দোলনে বাংলাদেশের বিশেষ বিশেষ নেতাদেরকে শামিল হতে দেখা দেয় । মিছিলটি দীর্ঘ আধ কিলোমিটার পর্যন্ত এগিয়ে যাওয়ার পর ফিরে এসে 32 নম্বর ইউনূসের বাড়ির সামনে এসে শেষ হয় । বাংলাদেশ ঢাকা অঞ্চলের ভোরের শুরুতে হয়ে যাওয়া ঝটিকা আন্দোলন সোশ্যাল মিডিয়ায় দারুন ভাবে ভাইরাল হয়ে উঠেছে । এরপরই আওগামী লীগের দল ফেসবুকে একটি বিবৃতি শেয়ার করে মোহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে ‘ঘৃণ্য ও জঘন্য কর্মকান্ড’ নিষেধাজ্ঞার জারি করেন ।

এরপরই লোকমুখে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ নিয়ে নানান ধরনের মন্তব্য উঠে আসে, এর ফলে উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে এক বৈঠক সভা আয়োজিত হয় । সেই বৈঠক সভায় অনেকের মতামত অনুযায়ী মুহাম্মদ ইউনুস কে নীতিগতভাবে বাতিল করা হলেও পদ্ধতিগতভাবে নানান সমস্যা রয়েছে । যার ফলে দেশে রাজনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে । 

বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা নামের উচ্ছেদ ! বাংলাদেশের উপদেষ্টা পরিষদ মন্ত্রী নাহিদের নতুন করে রচিত ইতিহাস !

Please enable JavaScript in your browser to complete this form.
Name

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top