Up Government :- “বুলডোজার ব্যবহারে সুপ্রিম কোর্টের শুনানি !” গুন্ডা-মাফিয়াদের বিরুদ্ধে যোগী সরকারের কড়া পদক্ষেপ !

Up Government (উত্তর প্রদেশ) :- উত্তরপ্রদেশে একের পর এক বুলডোজারের ব্যবহারের সুপ্রিমকোর্টের রায় শুনানি প্রকাশ করার পর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এর এক দারুন প্রতিক্রিয়া করেছেন । যেখানে ওই সরকার সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া এই রায়কে পুরোপুরিভাবে সহমত দিয়েছেন ।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী বিচারপতিরা বলেছেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ না মেনে সম্পত্তির মালিককে 15 দিনের জন্য আগামবার্তা না দিয়ে, সরকারের বিধি না মেনে কোন সম্পত্তি ভাঙচুর করা যাবে না । উক্ত রায়ের সুরে যোগী সরকার পুরোপুরি ঘুরে গেলেন । তারা বলেন, সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে আমরা পুরোপুরিভাবে সহমত প্রকাশ করি, কারণ এর মাধ্যমে দেশের অপরাধীদেরকে বাঁধা দেওয়া হবে । যার ফলে দেশের মাফিয়া,গুন্ডারা নিয়ন্ত্রণে থাকবে ।

গত বুধবার বুলডোজারের ওপর সুপ্রিম কোর্টের অ্যাকশন এর ঘটনা ছাড়াও পূর্বে আরো ঘটনা প্রকাশ পায় । তবে এখনের সুপ্রিম কোর্টের অধীনে শুনানি প্রকাশ করার বিষয়টি পুরোপুরিভাবেই আলাদা । কারণ, এখানে রাজ্য সরকারের মুখপাত্র জামায়েত উলেমা হিন্দ বনাম নর্থ দিল্লি মিউনিসিপাল কর্পোরেশন এর অধীনে নির্দেশটি জারি করা হয়েছে ।

“খালিস্তানিরা শিখ সমাজের প্রকৃত প্রতিনিধি নন !” মোদির কূটনৈতিক চাপে নতি স্বীকার ট্রুডোর !

রাজ্য সরকারের উক্ত ঘোষনার ওপর উত্তরপ্রদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, চলতি সময়ে রাজ্যের সুশাসনের এক মুখ্য পদক্ষেপ হল আইন সংস্থা । যার জন্য দেশের মাফিয়ারা বেআইনি কাজ করতে 10 বার ভাববে । ফলে সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্ত নেওয়ায়, রাজ্যের মাফিয়া ও ক্রিমিনালদেরকে শায়েস্তা করা সম্ভব হবে ।

বুলডোজার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুপ্রিমকোর্ট রাজ্য সরকারকে জানিয়েছেন, বুলডোজার অ্যাকশনে সেই সম্পত্তির মালিকের কাছে আবেদন পাঠাতে হবে । এরপর ধ্বংসের পেছনে গৃহের নির্মাণ কার্য, লঙ্কিত এবং ধ্বংসের একাধিক কারণ মজুত থাকতে হবে । এমনকি ধ্বংসের সমস্ত ভিডিওগ্রাফিও থাকতে পারে ।

এরপর বিচার বেঞ্চ আরও নির্দেশে জানা যায়, ভূমি উচ্ছেদে যদি নির্বাহী বিভাগ যদি বিচারকের ভূমিকা না নেয় এবং সরকারি আইন প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে বাড়ি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয়, তাহলে রাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের আইন লঙ্ঘন করা হবে । রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের রায় না মেনে আসামীর বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না । এমনকি কর্তৃপক্ষকে সেই ধ্বংসের একমাত্র কারণ কিংবা দখলদারিত্বের কারণ দেখাতে হবে ।

“দয়া করে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখুন !” আদানির কাছে সময় ভিক্ষা ইউনুস সরকারের !

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*