Supreme Court Against on Civic Volunteer :- আগামীতে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের স্থান পরিবর্তন , করা নির্দেশ জারি রাজ্য সরকারের ।

Supreme Court Against on Civic Volunteer

Supreme Court Against on Civic Volunteer (নয়া দিল্লি) :- কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে শুরু থেকেই একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে ঘিরে নানান ধরনের প্রশ্ন উঠছে । চিকিৎসককে হত্যার মূল অপরাধী হিসেবে একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে কলকাতা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছেন । যদিও তিনি একা সেই নোংরা কাজটি করেছে বলে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠে আসছে । কিন্তু তবুও ডাক্তাররা সেই ভলেন্টিয়ারকেই হত্যাকাণ্ডের মূল অপরাধী হিসেবে প্রতিনিয়ত সুর উঠাচ্ছেন ।

আরজিকর হত্যাকাণ্ডের মূল অপরাধী হিসেবে সেই সিভিক ভলেন্টিয়ারকে মূল অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করায় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রাজ্য সরকারের কাছে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের কোন পদ্ধতিতে নিয়োগ করা হয় , সেই কর্মসূচির তালিকা পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন । যদিও তাকে ঘিরে নানান ধরনের সন্দেহমূলক মন্তব্য ছড়িয়েছে নাগরিক মহলে । অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠে আসছে “ঐরকম বীভৎস কাজ একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার কী করে করতে পারে?” যদিও সিবিআইএর তদন্ত সূত্রে পূর্বের চার্জশিটে সেই সিভিক ভলেন্টিয়ারকেই অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল ।

এরই মাঝে সেই Civic Volunteer কে হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করার ফলে নাগরিক মহলে নানান কৌতুহল সৃষ্টি হয়েছে । যার দরুন শীর্ষ আদালত রাজ্য সরকারের কাছে ভলেন্টিয়ারদের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন । শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চেয়েছেন –

*কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভলেন্টিয়ারদের নিয়োগ করা হয়েছিল ?

*সিভিক ভলেন্টিয়ারে কারা কারা নিযুক্ত হয়েছিল ?

*কোন আইনের মাধ্যমে নিয়োগ কার্য শুরু হয়েছিল ?

*তালিকায় মোট ভলেন্টিয়ারদের সংখ্যা কতজন ছিল ?

*কোথায় কোথায় তাদের নিয়োগ করা হয়েছিল ?

*এমনকি তাদের ডিউটি কোন কোন অঞ্চলগুলিতে দেওয়া হয়েছিল ?

শীর্ষ আদালতে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের নিয়োগ প্রক্রিয়ার পাশাপাশি আইনজীবী করুণা নন্দী, রাজ্যের হাসপাতাল (স্বাস্থ্য কেন্দ্র) ও স্কুল-কলেজের মতো সংবেদনশীল এলাকাগুলিতে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের নিয়োগ করা যাবে না এবং রাত্রের সাথী প্রকল্পেও সিভিক ভলেন্টিয়ারদের নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন ।

এর পাশাপাশি তিনি এও অভিযোগ করেছেন, শীর্ষ আদালতের উক্ত প্রকল্পগুলিতে রাজ্যের সিভিক ভলেন্টিয়ারদের সংখ্যা পূর্বের তুলনায় দ্বিগুণ ছড়িয়েছে । শীর্ষ আদালত তার দাবি পুরোপুরি মেনে নিয়েছে । যদিও 2005 সালের Private Security Agencies Regulation Act এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলে আসছিল ।

Please enable JavaScript in your browser to complete this form.
Name

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top