
R G Kar Case :- বিগত 3 মাস পর আর জি কর হত্যাকাণ্ডের মামলার সুপ্রিম কোর্টের অধীনে শুনানি প্রকাশ করার পর আদালত সূত্রে অভিযুক্ত হিসেবে সঞ্জয় রায়েকে দোষী প্রমাণ করা হয় । এরপরই গতদিনের আদালতের বিচারপর্বের পর প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়ার সময় উচ্চকণ্ঠে বিস্ফোরক মন্তব্য প্রকাশ করে সঞ্জয় রায় বলেন,“আমি দোষ করিনি, বিনীত গোয়েল আমাকে ফাঁসিয়েছে ।”
গতকাল সোমবার থেকে আদালতে আরজিকর কাণ্ডের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় বিচারপর্ব শুরু হয় । উক্ত বিচারপর্বে আদালতে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের উপস্থিতিতে দুইজন সাক্ষীকে গ্রহণ করা হয় । সাক্ষীদের মধ্যে একজন ছিলেন পরিবারের পরিচিত সদস্য এবং নির্যাতিতার পরিবারের একজন সদস্য ।

অপরদিকে অভিযুক্ত সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মন্ডলের বিরুদ্ধেও সিবিআই সূত্রে চার্জশিট জমা দেওয়ার একাধিক তদন্ত শুরু হচ্ছে । তবে R G Kar হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত হিসেবে সিবিআই এর চার্জশিট অনুযায়ী সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায়কেই সুপ্রিম কোর্টে চিহ্নিত করা হয় ।
“নেত্রীর ফোনের পর অনুব্রতের সুর পরিবর্তন ! প্রশংসনীয়, সংগঠনটা দেখে ভালো লাগলো !”

সোমবারের বিচারপর্বের পর আদালত থেকে বেরিয়ে আসার পর প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়ার সময় উচ্চকণ্ঠে বিস্ফোরক মন্তব্য প্রকাশ করে সঞ্জয় রায় বলেন, “আমি দোষ করিনি, বিনীত গোয়েল ও DC স্পেশাল মিলে আমাকে ফাঁসিয়েছে । এই ষড়যন্ত্রের পেছনে একাধিক অফিসারের হাত রয়েছে । সরকার তাদেরকে গ্রেপ্তার না, করে সাপোর্ট করছে ।”

সঞ্জয় রায় আরও বলেন, মামলায় অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি মামলায় একাধিকবার সিবিআই সরব হয়েছেন । তাই হয়তো ধৃতদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই নতুন ধারা যোগ করবে । এছাড়াও শুরু থেকেই আরজিকর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া তরুনীর মৃত্যুর বিরুদ্ধে অভিযুক্ত ছাড়াই একাধিক ব্যক্তিদের হাত রয়েছে বলে জানা যায় ।
তাই রাজ্যের একাধিক মানুষের দাবি প্রকাশ্যে শোনা যায়, উক্ত মামলায় অভিযুক্ত সঞ্জয় ছাড়াও একাধিক ব্যক্তিরা যুক্ত ছিলেন । যদিও প্রাথমিকভাবে সঞ্জয় রায়কেই একমাত্র মামলার অভিযুক্ত হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে । তাই উক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মুখমুখে একটাই প্রশ্ন উঠছে, “আরজিকর কাণ্ডে কি এবার নতুন কারও নাম জড়িত হবে ?”
3 মাস পর সুপ্রিমকোর্টের শুনানি ঘোষণায় রাজ্যের জুনিয়র চিকিৎসকদের মুখে কীরূপ প্রশ্ন ওঠে ?
হাইকোর্টের নির্দেশনায় সাসপেন্ডেড রাজ্যের 8জন চিকিৎসক ! ঢুকতেই স্লোগান আর জি কর হাসপাতালে !
Leave a Reply