Anubrata Mondol :- তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল সমাজ মাধ্যমে নানান ধরনের অভিযোগসূত্রে তিনি প্রতিনিয়ত বলে এসেছেন, বর্তমানে তিনি কোন নেতা নন । তিনি একজন তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সৈনিক । তবে তার একমাত্রই ইচ্ছা যে, আবারও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিতিয়ে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসানো । তারপরেই তিনি রাজনীতিতে সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেবেন । তিনি আরও বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা একজনই, যার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তাকে প্রতিনিয়ত জেতার লক্ষ্যে আমরা একে একে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করে যাব ।
Anubrata Mondol.
এরই মাঝে গত দিনের এক ফোন কলে Anubrata Mondol এবং স্বয়ং সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শারীরিক অঙ্গভঙ্গি এবং কাজের ধরনের পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে যেন মনে হচ্ছে যেন এবার সমস্যা মিটবে । তবে এই বিষয়ে কোনো পক্ষই খোলসা প্রকাশ করেননি । ফোন কলে জানা গিয়েছে বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে কোর কমিটি মিলে সংঘটিত হয়ে কাজ করা নির্দেশ দেন । যে কথা সেই কাজ, ঠিক পরের দিনই হুবহু পালন করেন নির্দেশ দেওয়া দিদির কেষ্ট । তিনি বলেন, কালীপুজো ও ভাইফোঁটা শেষ হলে বীরভূম জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির জন্য একটি মিটিং ডাকা হবে এবং কোর কমিটির মাধ্যমে সকলকে একসাথে সম্মিলিত হয়ে কাজ করার নির্দেশ দিবেন ।
বীরভূম সহ অন্যান্য রাজ্যগুলিতেও বিজয়া সম্মেলনী হচ্ছে । তবে এই অনুষ্ঠানে দলের পক্ষ হয়ে কাজ করলেও অনুব্রত মণ্ডল নিজেই করেছেন বলে অভিযোগ করেন । এমনকি প্রতিটি ক্ষেত্রেই কাজল শেখের অনুপস্থিতে বিতর্ক আরও চরম পর্যায়ে দাঁড়ায় । তিনি গ্রেপ্তারের সময়কালীন তিহার জেলে যাওয়ার আগে পর্যন্ত সময় যেভাবে তিনি দলটি চালাতেন, জেল থেকে বের হওয়ার পরেও তিনি ঠিক আগের মতনই হাঁটতে শুরু করে ।
হাইকোর্টের নির্দেশনায় সাসপেন্ডেড রাজ্যের 8জন চিকিৎসক ! ঢুকতেই স্লোগান আর জি কর হাসপাতালে !
তবে বর্তমানে কোর কমিটি নির্বাচন থেকে শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠন মজবুত করার জন্য সাধারণভাবে উপরে উপরে ধরে রাখার মতন কাজ করে যাচ্ছিল । যার জন্য নানান পর্যায়ে তৃণমূল কংগ্রেসের ওপর প্রশ্ন উঠতে শুরু করে । এছাড়াও সমাজ মাধ্যমে নানান ধরনের অভিযোগসূত্রে Anubrata Mondol প্রতিনিয়ত বলে এসেছেন, বর্তমানে তিনি কোন নেতা নন । তিনি একজন তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সৈনিক । তৃণমূল কংগ্রেস দলের নেতা একজনই, যার নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।
তবে তার একমাত্র ইচ্ছা যে, তিনি আবারও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে থেকে জিতিয়ে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসাতে চান । তারপরই তিনি রাজনীতিতে সভাপতির পথ থেকে ইস্তফা দেবেন । দলের নেতাকে জেতানোর জন্য সকলকে একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করতে হবে । যার জন্য তিনি ইতিমধ্যেই বীরভূম জেলায় এক ধরনের কোর কমিটি গঠনের জন্য মিটিং এর প্রস্তাব দেন ।
যার জন্য আগামী দিন, বৃহস্পতিবার বীরভূমের ডাকবাংলা ময়দানে একটি বড় সম্মেলনের আয়োজন করা হবে । উক্ত সম্মেলন সভায় দলের যদি কেউ ভুল সিদ্ধান্ত নেয় বা যদি কেউ অন্যায় করে, এমনকি আমিও যদি কোন বিষয়ে ভুল সিদ্ধান্ত বা কাজ করে থাকি তাহলে আমাকেও সেই দল থেকে বহিষ্কার করা হোক ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিশ্বের সামনে কি বক্তব্য প্রকাশ করলেন ?